"বঙ্গপ্রদেশ" শারদীয়া প্রকাশ অনুষ্ঠানে সারা বাংলার কবি লেখকদের চাঁদের হাট
নিউজ বেঙ্গল টুডে, কলকাতাঃ কেউ এসেছেন মালদা, কেউবা বোলপুর, মেদিনীপুর কিংবা বাঁকুড়া, বর্ধমান, নদীয়া থেকে এসেছেন সাহিত্যের টানে।
দেবীপক্ষে কলকাতার রবীন্দ্রসদন সংলগ্ন অবনীন্দ্র সভাঘরে "বঙ্গপ্রদেশ" শারদীয়া পত্রিকার শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে। এক- একজনের পেশা আলাদা। কিন্তু নেশা এক। সাহিত্যচর্চার অদম্য টানে সবাই মিলিত হয়েছেন এক ছাদের তলায়। বঙ্গপ্রদেশ এর অনুষ্ঠানে চাঁদের হাট।
বঙ্গপ্রদেশ শারদীয়াতে গত ছ বছর ধরে লিখছেন কবি ও সাহিত্যিক অর্চনা দে বিশ্বাস। পেশায় উচ্চমাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষিকা উত্তর ২৪পরগনার বাসিন্দা অর্চনা দেবী জানান, দুই বাংলায় অসংখ্য অনুষ্ঠানে আমি গিয়েছি। কিন্তু বঙ্গপ্রদেশ যেভাবে নতুন কবি লেখকদের মর্যাদা দিয়ে লেখা ছাপে সেই সঙ্গে তাদের অনুপ্রেরণা দিয়ে থাকে থা এক কথায় ব্যতিক্রমী উদ্যোগ।
৫ বছর ধরে নিয়মিত লিখছেন হাওড়ার বাসিন্দা গায়েত্রী মুখার্জী। মায়ের পাশাপাশি ৩ মেয়েও বঙ্গপ্রদেশ এ নিয়মিত কবি। গায়েত্রী দেবী জানালেন, বঙ্গপ্রদেশ একটা পরিবার। একারনে আমার পরিবারকে এখানে যুক্ত করেছি।
শুধুমাত্র গায়েত্রী দেবী নন, বীরভূমের বাসিন্দা সাগ্নিক ভুঁই ও মেয়ে সস্তিকা দুজনের লেখা নিয়মিত ছাপা হয়। হুগলির বাসিন্দা সরস্বতী অধিকারী, মা নমিতা অধিকারী, ভাইজী স্নেহা এবার শারদীয়াতে লিখেছেন। বর্ধমানের শম্পা ঘোষ এর পাশাপাশি বাবা চন্ডীচরন ঘোষের লেখা এবার বঙ্গপ্রদেশ শারদীয়তা ছাপা হয়েছে।
মালদা থেকে এসেছিলেন কবি মৃনালকান্তি সমাজদ্দার। আশি ছুঁই ছুঁই মৃনাল বাবু জানান, এবার দ্বিতীয় বছর হল এই পত্রিকায় আমার কবিতা ছাপা হয়েছে। আমরা গ্রাম বাংলায় থাকি। বঙ্গপ্রদেশ যেভাবে আমাদের সম্মানিত করেছে, তাতে উৎসাহিত হয়ে কলকাতায় ছুটে না এসে পারিনা।
পত্রিকা প্রকাশের পাশাপাশি লেখক কবি ও সাংবাদিকদের নিয়ে কর্মশালা
অনুষ্ঠিত হয় বিপুল উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্যে দিয়ে ।অনুষ্ঠানের শুরুতেই সংবাদ পত্র পরিচালন সমিতির সম্পাদক ও অনুষ্ঠানের সঞ্চালক অংশুমান ফাদিকার জানান বঙ্গপ্রদেশ পত্রিকার জন্ম ইতিহাস।আজ ছয় বছর বয়স হলো এই পত্রিকার ।প্রতি বছরই নানা আঙ্গিকে বিভিন্ন কবি লেখকদেল নানা সন্মান ও পুরস্কার দিয়ে এসেছে বঙ্গপ্রদেশ ।সমস্ত রাজ্য জুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে এর কবি লেখকেরা।
অনুষ্ঠানের সাফল্যের নানা ইতিহাস তুলে ধরেন বিভিন্ন বক্তার গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য ।
সাংবাদিক তরুন চট্টোপাধ্যায় সংক্ষিপ্ত ভাষনে জানান আমরা কি লিখি কেন লিখি আর অদূর ভবিষ্যতে কেনই বা লিখে যাব।
সাংবাদিক আবু রাইয়ান, জাহাঙ্গীর বাদশা নানা ভাবে এই পত্রিকার শুভ কামনা করেন।
আজকের দিনে কবি লেখক ও প্রাবন্ধিক গড়তে বঙ্গপ্রদেশের দান অতুলনীয় ।
প্রাবন্ধিক কমল কুন্ডু বলেন লেখা আপনার কাজ।মাথা নত করে নয় মাথা তুলে আপনারা সাহিত্যের এই কাজটা করে যাবেন।
বিশেষ অতিথি ছিলেন বর্ষীয়ান সাংবাদিক শুভ্ররায়। বিশিষ্ট কবি তথা রাজ্য সরকারের পদস্থ আধিকারিক রাহুল মজুমদার এবং পূর্ব মেদিনীপুর রিপোর্টারস ফোরামের সভাপতি সাংবাদিক সুজিত ভৌমিক। "বঙ্গপ্রদেশ বঙ্গরত্ন" স্মারক ও মানপত্র দিয়ে এই তিন বিশিষ্টকে সম্মান জানানো হয়। অন্য পেশায় যুক্ত থেকেও নেশার টানে কিভাবে সাহিত্যচর্চা করা সম্ভব। লেখার ক্ষেত্রে নিজের মান কিভাবে বাড়াতে হবে এই নিয়ে মূল্যবান বক্তব্য রাখেন রাহুল মজুমদার ও সুজিত ভৌমিক।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন লেখক ও সাংবাদিক তরুন চট্টোপাধ্যায় ।
দেবীপক্ষে কলকাতার রবীন্দ্রসদন সংলগ্ন অবনীন্দ্র সভাঘরে "বঙ্গপ্রদেশ" শারদীয়া পত্রিকার শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে। এক- একজনের পেশা আলাদা। কিন্তু নেশা এক। সাহিত্যচর্চার অদম্য টানে সবাই মিলিত হয়েছেন এক ছাদের তলায়। বঙ্গপ্রদেশ এর অনুষ্ঠানে চাঁদের হাট।
বঙ্গপ্রদেশ শারদীয়াতে গত ছ বছর ধরে লিখছেন কবি ও সাহিত্যিক অর্চনা দে বিশ্বাস। পেশায় উচ্চমাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষিকা উত্তর ২৪পরগনার বাসিন্দা অর্চনা দেবী জানান, দুই বাংলায় অসংখ্য অনুষ্ঠানে আমি গিয়েছি। কিন্তু বঙ্গপ্রদেশ যেভাবে নতুন কবি লেখকদের মর্যাদা দিয়ে লেখা ছাপে সেই সঙ্গে তাদের অনুপ্রেরণা দিয়ে থাকে থা এক কথায় ব্যতিক্রমী উদ্যোগ।
৫ বছর ধরে নিয়মিত লিখছেন হাওড়ার বাসিন্দা গায়েত্রী মুখার্জী। মায়ের পাশাপাশি ৩ মেয়েও বঙ্গপ্রদেশ এ নিয়মিত কবি। গায়েত্রী দেবী জানালেন, বঙ্গপ্রদেশ একটা পরিবার। একারনে আমার পরিবারকে এখানে যুক্ত করেছি।
শুধুমাত্র গায়েত্রী দেবী নন, বীরভূমের বাসিন্দা সাগ্নিক ভুঁই ও মেয়ে সস্তিকা দুজনের লেখা নিয়মিত ছাপা হয়। হুগলির বাসিন্দা সরস্বতী অধিকারী, মা নমিতা অধিকারী, ভাইজী স্নেহা এবার শারদীয়াতে লিখেছেন। বর্ধমানের শম্পা ঘোষ এর পাশাপাশি বাবা চন্ডীচরন ঘোষের লেখা এবার বঙ্গপ্রদেশ শারদীয়তা ছাপা হয়েছে।
মালদা থেকে এসেছিলেন কবি মৃনালকান্তি সমাজদ্দার। আশি ছুঁই ছুঁই মৃনাল বাবু জানান, এবার দ্বিতীয় বছর হল এই পত্রিকায় আমার কবিতা ছাপা হয়েছে। আমরা গ্রাম বাংলায় থাকি। বঙ্গপ্রদেশ যেভাবে আমাদের সম্মানিত করেছে, তাতে উৎসাহিত হয়ে কলকাতায় ছুটে না এসে পারিনা।
পত্রিকা প্রকাশের পাশাপাশি লেখক কবি ও সাংবাদিকদের নিয়ে কর্মশালা
অনুষ্ঠিত হয় বিপুল উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্যে দিয়ে ।অনুষ্ঠানের শুরুতেই সংবাদ পত্র পরিচালন সমিতির সম্পাদক ও অনুষ্ঠানের সঞ্চালক অংশুমান ফাদিকার জানান বঙ্গপ্রদেশ পত্রিকার জন্ম ইতিহাস।আজ ছয় বছর বয়স হলো এই পত্রিকার ।প্রতি বছরই নানা আঙ্গিকে বিভিন্ন কবি লেখকদেল নানা সন্মান ও পুরস্কার দিয়ে এসেছে বঙ্গপ্রদেশ ।সমস্ত রাজ্য জুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে এর কবি লেখকেরা।
অনুষ্ঠানের সাফল্যের নানা ইতিহাস তুলে ধরেন বিভিন্ন বক্তার গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য ।
সাংবাদিক তরুন চট্টোপাধ্যায় সংক্ষিপ্ত ভাষনে জানান আমরা কি লিখি কেন লিখি আর অদূর ভবিষ্যতে কেনই বা লিখে যাব।
সাংবাদিক আবু রাইয়ান, জাহাঙ্গীর বাদশা নানা ভাবে এই পত্রিকার শুভ কামনা করেন।
আজকের দিনে কবি লেখক ও প্রাবন্ধিক গড়তে বঙ্গপ্রদেশের দান অতুলনীয় ।
প্রাবন্ধিক কমল কুন্ডু বলেন লেখা আপনার কাজ।মাথা নত করে নয় মাথা তুলে আপনারা সাহিত্যের এই কাজটা করে যাবেন।
বিশেষ অতিথি ছিলেন বর্ষীয়ান সাংবাদিক শুভ্ররায়। বিশিষ্ট কবি তথা রাজ্য সরকারের পদস্থ আধিকারিক রাহুল মজুমদার এবং পূর্ব মেদিনীপুর রিপোর্টারস ফোরামের সভাপতি সাংবাদিক সুজিত ভৌমিক। "বঙ্গপ্রদেশ বঙ্গরত্ন" স্মারক ও মানপত্র দিয়ে এই তিন বিশিষ্টকে সম্মান জানানো হয়। অন্য পেশায় যুক্ত থেকেও নেশার টানে কিভাবে সাহিত্যচর্চা করা সম্ভব। লেখার ক্ষেত্রে নিজের মান কিভাবে বাড়াতে হবে এই নিয়ে মূল্যবান বক্তব্য রাখেন রাহুল মজুমদার ও সুজিত ভৌমিক।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন লেখক ও সাংবাদিক তরুন চট্টোপাধ্যায় ।






No comments