অল্পদিনেই জনপ্রিয় কৃষ্ণনগরে শাড়ির বুটিক “ কল্কা ”
অর্পিতা বিশ্বাস, নিউজ বেঙ্গল টুডে, কৃষ্ণনগরঃ নদীয়ার কৃষ্ণনগরে একসময় খুবই জনপ্রিয় ছিল পার্বতী বস্ত্রালয়। বছর কয়েক হল দোকানটি বন্ধ রয়েছে। শ্বশুর বাড়ির এই দোকান বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর কিছু একটা করার তাগিদ অনুভব করেছিলেন বৌমা জয়িতা মোদক । অনেক লড়াইয়ের পর বছর দেড়েক আগে শুরু করেছিলেন নিজস্ব বুটিক “কল্কা” ।
জয়িতা দেবী জানালেন, আমার শ্বশুরবাড়ির দোকান পার্বতী বস্ত্রালয় সবথেকে পুরনো ছিল। বিভিন্ন রকমের শাড়ি দেখে ভালো লেগে ছিল। আর তখন থেকেই কল্পনা ছিল এবং একটা জায়গায় প্রতিষ্ঠিত করে ব্র্যান্ড তৈরি করা ইচ্ছা আছে। সেই ইচ্ছাটাকে পূরণ করার জন্য এটাকে বেছে নিয়েছি । আমি এককভাবে গড়ে তুলেছি । এই পেশায় ২জনের কর্মসংস্থান হচ্ছে । উদ্যোগী ছিলাম বলেই এই পেশায় এসেছি।
জয়িতার বয়স ৩৯বছর, শিক্ষাগত যোগ্যতা -এম এ । যথেষ্ট পরিশ্রমী
জয়িতা জানালেন —এই পেশায় আমি পুরোটাই সন্তুষ্ট ,নতুন কিছু করার পরিকল্পনা অবশ্যই আছে যেমন -সিল্কের উপর কিছু কাজ বা প্রোডাকশন করা । সরকারের কাছে প্রত্যাশা তো আছেই ।
জয়িতা দেবীর সখ -বইপড়া ,এছাড়া ও সাংস্কৃতিক ,সাহিত্য বা অন্য জগতের সঙ্গে যুক্ত আছেন বা ভাললাগে । সারাদিন সকাল ১১টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত কাজে যুক্ত থাকতে হয় । স্বামী এই কাজে সাহায্য করেন । কাস্টমারের সাথে কথা বলে এনার্জি পান , কবিতা পড়ে মনকে সতেজ রাখেন । বাড়িতে -স্বামী ,ছেলে ,শ্বশুর মশাই আছেন । কাজের মধ্যে দিয়েই তাদের সময় দেন । একঘেয়েমি এসে গেলে বাইরে বেড়াতে যান ।
তিনি জানালেন —নতুনদের এই পেশায় আসতে গেলে সাহস থাকতে হবে । প্রচুর পরিশ্রম করতে হবে । একটা ব্যবসা যেভাবেই শুরু করুক না কেন, ঠিকঠাক কাজ করলেই সে ঠিক জায়গায় আসবে । একদিনে তো সব হয়না । সব কিছুরই একটা সময় আছে । অর্থাৎ যেকোন ব্যবসা নিজের যেটা ভাললাগা থেকে করলেই সাফল্য আসে । যাদের মূলধন নেই তারা জেলা শিল্পকেন্দ্র অফিসে যোগাযোগ করতে পারেন ।ওখানে থেকে অনেক সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায় যেমন ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করা ও ছোটখাটো বূটিকের হাতের কাজ শেখানোর স্কোপ থাকে । এছাড়া গর্ভমেন্ট অনেকরকম সূযোগ দিয়ে থাকে সেগুলোতে ও জেনে নিতে পারে । এছাড়া ও ব্যাঙ্ক আছে এই সব ব্যবসার জন্য মুদ্রা লোন পাওয়া যায় ।
জয়িতা দেবী জানালেন, আমার শ্বশুরবাড়ির দোকান পার্বতী বস্ত্রালয় সবথেকে পুরনো ছিল। বিভিন্ন রকমের শাড়ি দেখে ভালো লেগে ছিল। আর তখন থেকেই কল্পনা ছিল এবং একটা জায়গায় প্রতিষ্ঠিত করে ব্র্যান্ড তৈরি করা ইচ্ছা আছে। সেই ইচ্ছাটাকে পূরণ করার জন্য এটাকে বেছে নিয়েছি । আমি এককভাবে গড়ে তুলেছি । এই পেশায় ২জনের কর্মসংস্থান হচ্ছে । উদ্যোগী ছিলাম বলেই এই পেশায় এসেছি।
জয়িতার বয়স ৩৯বছর, শিক্ষাগত যোগ্যতা -এম এ । যথেষ্ট পরিশ্রমী
জয়িতা জানালেন —এই পেশায় আমি পুরোটাই সন্তুষ্ট ,নতুন কিছু করার পরিকল্পনা অবশ্যই আছে যেমন -সিল্কের উপর কিছু কাজ বা প্রোডাকশন করা । সরকারের কাছে প্রত্যাশা তো আছেই ।
জয়িতা দেবীর সখ -বইপড়া ,এছাড়া ও সাংস্কৃতিক ,সাহিত্য বা অন্য জগতের সঙ্গে যুক্ত আছেন বা ভাললাগে । সারাদিন সকাল ১১টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত কাজে যুক্ত থাকতে হয় । স্বামী এই কাজে সাহায্য করেন । কাস্টমারের সাথে কথা বলে এনার্জি পান , কবিতা পড়ে মনকে সতেজ রাখেন । বাড়িতে -স্বামী ,ছেলে ,শ্বশুর মশাই আছেন । কাজের মধ্যে দিয়েই তাদের সময় দেন । একঘেয়েমি এসে গেলে বাইরে বেড়াতে যান ।
তিনি জানালেন —নতুনদের এই পেশায় আসতে গেলে সাহস থাকতে হবে । প্রচুর পরিশ্রম করতে হবে । একটা ব্যবসা যেভাবেই শুরু করুক না কেন, ঠিকঠাক কাজ করলেই সে ঠিক জায়গায় আসবে । একদিনে তো সব হয়না । সব কিছুরই একটা সময় আছে । অর্থাৎ যেকোন ব্যবসা নিজের যেটা ভাললাগা থেকে করলেই সাফল্য আসে । যাদের মূলধন নেই তারা জেলা শিল্পকেন্দ্র অফিসে যোগাযোগ করতে পারেন ।ওখানে থেকে অনেক সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায় যেমন ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করা ও ছোটখাটো বূটিকের হাতের কাজ শেখানোর স্কোপ থাকে । এছাড়া গর্ভমেন্ট অনেকরকম সূযোগ দিয়ে থাকে সেগুলোতে ও জেনে নিতে পারে । এছাড়া ও ব্যাঙ্ক আছে এই সব ব্যবসার জন্য মুদ্রা লোন পাওয়া যায় ।
জয়িতা দেবী জানালেন — শুধুমাত্র অর্থ উপার্জনের জন্য নয় এটার প্রতি অগাধ ভালোবাসা আছে বলেই এগিয়ে যেতে সাহায্য করে ।

No comments